সর্বশেষ আপটেড

একটি কম্পিউটারের বিভিন্ন অংশ চিহ্নিত করে এদের কার্যাবলি ও প্রয়ােজনীতার উপর একটি সচিত্র বিবরণ প্রস্তুত কর

সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থী বন্ধুরা, আশা করছি তোমরা খুব ভালো আছো। আজ তোমাদের সাথে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে যাচ্ছি। এই আর্টিকেলে তোমাদের জন্য রয়েছে ৭ম শ্রেণির ১৭তম সপ্তাহের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ের অ্যাসাইনমেন্টের উত্তর/ সমাধান : একটি কম্পিউটারের বিভিন্ন অংশ চিহ্নিত করে এদের কার্যাবলি ও প্রয়ােজনীতার উপর একটি সচিত্র বিবরণ প্রস্তুত কর।

কোভিড-১৯ পরিস্থিতিতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনায় জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বাের্ড (এনসিটিবি) কর্তৃক প্রণয়নকৃত সপ্তম থেকে ৯ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য ২০২১ শিক্ষাবর্ষের পাঠ্যসূচির আলােকে নির্ধারিত গ্রিড অনুযায়ী ১৭তম সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট বিতরণ করা হলাে। এর পূর্বে গত ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২১ তারিখে ৬ষ্ঠ থেকে ৯ম শ্রেণি ১৬তম সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট দেওয়া হয়েছে।

৭ম শ্রেণি ১৭তম সপ্তাহ তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অ্যাসাইনমেন্ট

Class Seven 17th Week Assignment ITC

অ্যাসাইনমেন্ট: একটি কম্পিউটারের বিভিন্ন অংশ চিহ্নিত করে এদের কার্যাবলি ও প্রয়ােজনীতার উপর একটি সচিত্র বিবরণ প্রস্তুত কর । (অনুর্ধ ২৫০শব্দ)।

নির্দেশনা (সংকেত/ধাপ/পরিধি):

ক. পাঠ্য বইয়ের সংশ্লিষ্ঠ বিষয়ের উপর পর্যাপ্ত ধারণা অর্জন করা।

খ. চিত্রাঙ্কনের ক্ষেত্রে পেন্সিল ও প্রয়ােজনীয় উপকরণের ব্যবহার।

গ. প্রয়ােজনে বাবা-মা /অভিভাবকের সহযােগিতা নেয়া।

ঘ. বর্তমান করােনা মহামারির কারণে মােবাইল বা যে কোনাে ভার্চুয়াল মিডিয়ার সাহায্যে বিষয় শিক্ষকের শরণাপন্ন হওয়া।

ঙ. ইন্টারনেটের সাহায্য নেয়া।

চ. সহস্তে নিবন্ধটি লিপিবদ্ধ করা।

৭ম শ্রেণির ১৭তম সপ্তাহের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ের অ্যাসাইনমেন্টের উত্তর/ সমাধান

একবিংশ শতাব্দীর অত্যাধুনিক বিজ্ঞানের যুগে এ কথা অনস্বীকার্য যে, আমাদের অতি প্রয়োজনীয় এই কম্পিউটার নামের যন্ত্রটি আধুনিক বিশ্বের বিজ্ঞানের এক বিষ্ময়কর আবিষ্কার। সাধারন মানুষের কাছে এটা একটা সাদামাটা ক্যালকুলেটর, যা স্বয়ক্রিয়ভাবে কাজ করতে পারে। কিন্তু একজন প্রযুক্তিবিদের নিকট কম্পিউটার হচ্ছে একটি অত্যাধুনিক ইলেক্ট্রনিক্স ডিভাইস; যা তথ্য গ্রহন করে নির্দেশনার মাধ্যমে সেই তথ্যকে প্রসেস করে সমস্যা সমাধান করে এবং তা সংরক্ষণ করে রাখে।

কম্পিউটারের প্রধান প্রধান অংশগুলোর বর্ণনায় প্রথমে আলোচনা করবো কিম্পিউটারের সিপিইউ (CPU) বা কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াজাতকরণ অংশ, ইরেজিতে সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিট নিয়ে।

সিপিইউ (CPU) :

এই অংশে কম্পিউটারকে দেয়া তথ্য নির্দেশ প্রক্রিয়াজাত করণ করে। এর ইংরেজী অর্থ হলো- C = Central , P = Processing, U = Unit একসঙ্গে Central Processing Unit বাংলায় কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াজাত করণ এলাকা।

মনিটর :

মনিটর বা ডিসপ্লে হল কম্পিউটারের জন্য একটি ইলেকট্রনিক দৃষ্টি সহায়ক প্রদর্শক। একটি মনিটর সাধারণত ডিসপ্লে ডিভাইস, সার্কিট, আবরণ, এবং পাওয়ার সাপ্লাই দিয়ে গঠিত। কম্পিউটারের প্রধান আউটপুট ডিভাইস হিসাবেই বেশি ব্যবহার করা হয়।

মাউস :

মাউসের সাথে আমরা আগেই পরিচিত হয়েছি। এটি অনেকটা ইদুরের মতো দেখতে তাই এর নাম মাউস। এক সরু প্রান্ত থেকে একটি তার সরাসরি সিপিইউ-এ সংযুক্ত থাকে। মাউসের উপরিভাগে দুটো চাপ দেওয়ার জায়গা আছে (অবশ্য অনেক মাউসে তিনটিও থাকে), এর ডান পাশের বোতামকে বলা হয় রাইট বাটন আর বাম পাশের বোতামকে বলা হয় লেফট বাটন। কম্পিউটার ওপেন করা থাকলে মাউস নাড়া দিলে একটি তীর চিহ্ন নড়া চড়া করে এটাকে বলা হয় মাউস পয়েন্টার। আর এই নাড়া চাড়া করাকে বলা হয় মাউস ড্রাগ করা।

সাধারণত কোন ফাইল বা ফোল্ডারের আইকন সিলেক্ট বা নির্বাচন করতে হলে মাউসের পয়েন্টার তার উপর নিয়ে মাউসের বাম পাশের বোতাম একবার চাপ দিলে তাকে বলে সিঙ্গল ক্লিক। আর ওটাকে ওপেন করতে মাউসের বাম পাশের বোতাম ঘন ঘন দুবার চাপ দিতে হয় এই ঘনঘন দুবার চাপ দেওয়াকে বলে মাউসের ডবল ক্লিক। মাউসের ডান পাশের বোতাম চাপলে তাকে বলে রাইট ক্লিক। এই রাইট ক্লিক করে সাধারণত কোন ফাইল ফোল্ডার সিলেক্ট বা খোলা যায় না তবে এটা ব্যবহার করে তাৎক্ষণিক কিছু মেনু কমান্ড তালিকা পাওয়া যায়।

মাদারবোর্ড :

মাদারবোর্ড হল ব্যক্তিগত কম্পিউটারের মত জটিল ইলেকট্রনিক সিস্টেম এর মূল সার্কিট বোর্ড(পিসিবি)। মাদরবোর্ডকে কখনও কখনও মেইনবোর্ড বা সিস্টেম বোর্ড -ও বলা হয়। তবে ম্যাকিনটোশ কম্পিউটারে এটিকে লজিকবোর্ড বলা হয়। মাদারবোর্ডের মাধ্যমে কম্পিউটারের সকল যন্ত্রাংশকে একে অপরের সাথে সংযুক্ত করা হয়।

সাধারণ ডেস্কটপ কম্পিউটারে মাদারবোর্ডের সাথে মাইক্রোপ্রসেসর, প্রধান মেমরি ও কম্পিউটারের অন্যান্য অপরিহার্য ছোট ছোট যন্ত্রাংশগুলি যুক্ত থাকে। অন্যান্য অংশের মধ্যে আছে শব্দ ও ভিডিও নিয়ন্ত্রক, অতিরিক্ত তথ্যভান্ডার, বিভিন্ন প্লাগইন কার্ড যেমন ল্যান কার্ড ইত্যাদি। কি-বোর্ড,মাউস, প্রিন্টারসহ সকল ইনপুট-আউটপুট যন্ত্রাংশও মাদারবোর্ডের সাথে যুক্ত থাকে।

হার্ড ডিস্ক (এইচডিডি) :

হার্ড ডিস্ক, হার্ড ড্রাইভ বা ফিক্সড ড্রাইভ হলো ডাটা সংরক্ষণের যন্ত্র যা তথ্য জমা এবং পরবর্তী সময়ে পড়ার জন্য ব্যবহৃত হয়। এর মানে হল ডাটা যখন ড্রাইভে রাখা হয় এগুলো পর পর সাজানো হয় না বরং যেকোন খালি জায়গায় ডাটা জমা করা হয়। হার্ড ডিস্ক ড্রাইভ কম্পিউটার বন্ধ করার পরও ডাটা সংরক্ষন করে রাখে।

কীবোর্ড :

একটি কীবোর্ডে মোট ৮৪ থেকে ১০১টি কোন কোন কীবোর্ডে আবার ১০২টি কী থাকে। ব্যবহারের উপর ভিত্তি করে কীবোর্ডকে মোটামুটি ৫টি ভাগে ভাগ করা যায়। যেমনঃ

  • (১) ফাংশন কী,
  • (২)এ্যারো কী,
  • (৩) আলফা বেটিক কী,
  • (৪) নিউমেরিক বা লজিক্যাল কী,
  • (৫) এছাড়া আরও বেশ কিছু কী আছে যেগুলোকে ‘বিশেষ কী’ হিসেবে ধরা যায়।

কীবোর্ডকে আবার তিনটি অংশে ভাগ করে নেওয়া যায়। যেমন বাম পাশের অংশ, মাঝের অংশ ও ডান পাশের অংশ।

(১) ফাংশন কীঃ কীবোর্ডের বাম পাশের অংশে সবচেয়ে উপরে এক লাইনে পাশাপাশি এফ১ থেকে এফ১২ আবার কোন কীবোর্ডে এফ১৫ পর্যন্ত কী থাকে এই কীগুলোকে ফাংশন কী বলে। এগুলো প্রত্যেকেই স্বয়ং সম্পূর্ণ এক একটি নির্দেশ বা কমান্ড কী।

(২) এ্যারো কীঃ কীবোর্ডের মাঝের অংশে নীচে চারটি তীর চিহ্নিত কী আছে, এদেরকে অ্যারো কী বলে।কোন ডকুমেন্ট ফাইলে কাজ করার সময় এটা ব্যবহার করে মাউসের পয়েন্টারকে উপরে-নীচে, ডানে-বামে সরানো যায়।

(৩)আলফা বেটিক কীঃ কীবোর্ডের বাম পাশের অংশে যেখানে এ থেকে জেড পর্যন্ত (কিউ থেকে এম) কীগুলো সাজানো রয়েছ এই অংশকে আলফা বেটিক অংশ এবং এই কীগুলোকে আলফা বেটিক কী বলে।

(৪) নিউমেরিক বা লজিক্যাল কীঃ বামপাশের অংশে ফাংশন কী এর নীচের লাইনে ১ থেকে ০ পর্যন্ত সংখ্যা এবং যোগ, বিয়োগ, গুণ, ভাগ ইত্যাদি বিভিন্ন সাংকেতিক চিহ্ন সম্বলিত কীগুলোকে নিউমেরিক বা লজিক্যাল কী বলে। এছাড়া কীবোর্ডের ডান পাশের অংশেও অনুরূপ সংখ্যা ও সাংকেতিক চিহ্নযুক্ত কী আছে এগুলোও এই লজিক্যাল কী এর অংশভুক্ত।

(৫) বিশেষ কীঃ কীবোর্ডের অনেকগুলো কী বিশেষ বিশেষ কার্যসম্পন্ন করে থাকে। কাজের বিশেষত্বে এদেরকে বিশেষ কী বলা যায়। যেমন-

(ক) Esc: ইএসসি কীঃ কম্পিউটারে প্রদাণ করা কোন নির্দেশ পালনের আগেই সেটা বাতিল করার জন্য এই কী ব্যবহার হয়।

(খ) Tab: ট্যাব কীঃ এই কী দ্বারা কোন তথ্য বা লেখা ডকুমেন্ট লাইনকে নির্দিষ্ট দুরত্বে সরিয়ে নেওয়া যায়।

(গ) Caps Lock: ক্যাপস লক কীঃ কীবোর্ডের নিউমেরিক ও অলফাবেটিক কীগুলোর প্রতিটি কী-তে তিনটে করে অক্ষর থাকে এবং এগুলো উপরে ও নীচের অংশে বিভক্ত থাকে। সাধারণত: ক্যাপস লক কী অফ অবস্থায় থাকে এবং এ ইংরেজী ছোট হাতের লেখা বা স্মল লেটার লেখা হয়। কিন্তু বাংলা অক্ষর লেখার ক্ষেত্রে নীচের অংশের লেখাগুলো লেখা যায়। এটা আবার লোয়ার কেস বলে। ক্যাপস লক কী অন থাকলে ইংরেজী হাতের লেখা বড় হাতের হয় অর্থাৎ ক্যাপিটাল লেটার হয়। বাংলা লেখার ক্ষেত্রে অবশ্য উপরের অংশের অক্ষরগুলো লেখা হয়।এটাকে আপার কেস বলে।এই কী অন থাকলে কীবোর্ডের ডান পাশে কোণায় ছোট একটি বাতি জ্বলতে থাকে।

(ঘ) Shift: শিফট কীঃ এই কী চেপে ধরে লিখলে বড় হাতের বা ক্যাপিটাল লেটার লেখা হয় বাংলায় উপরের লেখাগুলো লেখা যায়।এছাড়া অনেক ক্ষেত্রে কমান্ড সহযোগি হিসেবেও ব্যবহৃত হয়।

(ঙ) Ctrl: সিটিআরএল কীঃ এটা একটি কমান্ড কী বা কম্পিউটারকে নির্দেশ প্রদাণের কী। কিন্তু এটা ফাংশন কীগুলোর মতো স্বয়ং সম্পূর্ণ নয়। এই বোতাম চেপে ধরে কীবোর্ডথেকে অন্য অক্ষরযুক্ত বোতাম চেপে কমান্ড মিতে হয়।

(চ) Alt: এএলটি কীঃ বিভিন্ন প্রোগ্রামে বিভিন্ন নির্দেশ দেওয়ার জন্য সহযোগি কমান্ড কী হিসেবে কাজ করে।

(ছ) Space Bar স্পেসবার কীঃ কীবোর্ডের সবচেয়ে বড় বোতাম এটি। পাশাপাশি কিছু অক্ষর বা শব্দের মধ্যে বিরতি বা ফাক তৈরীর কাজে এই কী ব্যবহার করা হয়।

(জ) Delete ডেল বা ডিলেট কীঃ ডকুমেন্টের কোন অংশ বা সম্পূর্ণ অংশ মুছে ফেলতে এই কী ব্যবহৃত হয়।

(ঝ) Enter কীঃ এটি মূলত: একটি কমান্ড কী। কম্পিউটারকে কোন নির্দেশ দিয়ে তা কার্যকর করার জন্য এই কী ব্যবহার করা হয়। লেখার সময় নতুন প্যারা তৈরীতেও একে ব্যবহার করা হয়।

একটি কম্পিউটারের বিভিন্ন অংশ চিহ্নিত করে এদের কার্যাবলি ও প্রয়ােজনীতার উপর একটি সচিত্র বিবরণ প্রস্তুত

(ঞ) Pushe/Break: কম্পিউটারে কোন লেখা দ্রুতগতির কারণে পড়তে অসুবিধা হলে এই কী চাপ দিয়ে তা পড়া যায়।

(ট) Print Screen: কম্পিউটারের পর্দায় দৃশ্যত যা কিছু থাকে তা প্রিন্ট নিতে এই কী ব্যবহার করা হয়।

(ঠ) Home : এই কী ব্যবহার করে মাউস পয়েন্টার লেখা বা পাতার প্রথমে আনা যায়।

(ড) End : এই কী ব্যবহার করে মাউস পয়েন্টার লেখা বা পাতার শেষে আনা যায়।

(ঢ) Page Up: এই কী ব্যবহার করে মাউস পয়েন্টার লেখা বা পাতার উপরের দিকে নেওয়া যায়।

(ণ) Page Down: এই কী ব্যবহার করে মাউস পয়েন্টার লেখা বা পাতার নীচের দিকে নেওয়া যায়।

(ত) Insert: কোন লেখার মাঝে লিখলে তা সাধারণত লেখার পানদিকে লেখা হয়, কিন্তু এই ব্যবহার করে লিখলে তা আগের লেখা বর্ণের উপর ওভার রাইটিং হয়। কাজ শেষে আবার এই কী চাপলে তা আগের অবস্থানে ফিরে আসে।

(থ) Back Space: লেখার পিছনের অংশ মুছে ফেলতে এই কী ব্যবহার করা হয়।

(দ) Num Look: এই কী চাপা থাকলে কীবোর্ডের ডান পাশের অংশের কীগুলো চালু হয়।এটা চালু থাকলে কীবোর্ডের ডান কোনায় ছোট বাতি জ্বলতে থাকে।

(ধ) Start Menu key: এই কী চেপে ষ্ট্যাট মেনুর বিভিন্ন প্রোগ্রাম ওপেন করা যায়।

এছাড়াও মাল্টিমিডিয়া কীবোর্ডে আরও তিনটি কী দেখা যায়, যেমন-

(ন) Stand by Mode: এই কী চাপলে কম্পিউটার ষ্ট্যান্ড বাই মডে চালু থাকবে কিন্তু মনিটর বন্ধ হয়ে যাবে।

(প) Mail key: এই কী চাপলে আউট লুক এক্সপ্রেস চালু হয় এবং তা দিয়ে মেইল পাঠানো বা মেইল পড়া যায়।তবে ইন্টারনেট চালু থাকতে হবে।

(ফ) Web key : এই কী ব্যবহার করে সরাসরি ইন্টারনেট ব্রাউজার ওপেন করা যায় এবং ব্রাউজ করা যায়। মোটামুটি এই হলো আমাদের কীবোর্ডের বিভিন্ন অংশ।

এটিই তোমাদের ৭ম শ্রেণির ১৭তম সপ্তাহের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ের অ্যাসাইনমেন্টের উত্তর/ সমাধান : একটি কম্পিউটারের বিভিন্ন অংশ চিহ্নিত করে এদের কার্যাবলি ও প্রয়ােজনীতার উপর একটি সচিত্র বিবরণ প্রস্তুত

আপনার জন্য আরো কিছু তথ্য…

সকল স্তরের শিক্ষা সংক্রান্ত সঠিক তথ্য, সরকারি-বেসরকারি চাকুরি বিজ্ঞপ্তি, চাকুরির পরীক্ষা, এডমিট কার্ড, পরীক্ষার রুটিন, সরকারি বেসরকারি বৃত্তি, উপবৃত্তি ও প্রশিক্ষণ সংক্রান্ত তথ্য সবার আগে পেতে আমাদের ফেসবুক পেইজটি Follow করে রাখুন। ইউটিউবে সর্বশেষ আপডেট পেতে বাংলা নোটিশ ডট কম এর ইউটিউব চ্যানেলটি Subscribe করে রাখুন। আপনার প্রতিষ্ঠানের যেকোন বিজ্ঞপ্তি, খবর, নোটিশ ও জাতীয় রাজনৈতিক বিষয়ে লেখা প্রকাশ করতে চাইলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

আনসার আহাম্মদ ভূঁইয়া

বাংলাদেশের জনপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল বাংলা নোটিশ ডট কম এর প্রকাশক ও সম্পাদক জনাব আনসার আহাম্মদ ভূঁইয়া। জন্ম ১৯৯৩ সালের ২০ নভেম্বর, কুমিল্লার নাঙ্গলকোট উপজেলায়। বাবা আবদুল গফুর ভূঁইয়া এবং মা রহিমা বেগম। এক ছেলে এক মেয়ে। ছেলে আবদুল্লাহ আল আরিয়ান বয়স ৫ বছর। মেয়ে ফাবিহা জান্নাত বয়স ১ বছর। আনসার আহাম্মদ ভূঁইয়া এর শিক্ষাজীবন আনসার আহাম্মদ ভূঁইয়া কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ থেকে ২০১৮ সালে ম্যানেজমেন্ট এ স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেন। এরপর তিনি উত্তরা ইউনিভার্সিটি ঢাকা থেকে বিপিএড সম্পন্ন করেন। আজিয়ারা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে শিক্ষা জীবন শুরু। এরপর আজিয়ারা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক এবং নবাব ফয়জুন্নেসা সরকারি কলেজ লাকসাম উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে কিছুদিন ক্লাস করার পর। পারিবারিক কারণে নাঙ্গলকোট হাসান মেমোরিয়াল সরকারি কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক সম্পন্ন করেন। শিক্ষা জীবনে তিনি কুমিল্লা সরকারি কলেজ এ কিছুদিন রাষ্ট্র বিজ্ঞান বিষয়ে অধ্যয়ন করার পর ভালো না লাগায় পুনরায় ব্যবসায় শিক্ষা বিষয়ে অধ্যয়ন করেন। ছাত্র জীবনে তিনি নানা রকম সামাজিক সংগঠনের সাথে জড়িত ছিলেন। কর্মজীবন কর্মজীবনের শুরুতে তিনি আজিয়ারা উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষকতা পেশায় যোগদেন। বেশ কিছুদিন পর তিনি ২০১৯ সালে উন্নত ভবিষ্যতের আশায় কুয়েত পারি জমান। কিন্তু সেখানকার কাজের পরিস্থিতি অনুকুলে না থাকায় পুনরায় আবার বাংলাদেশে ফিরে এসে পূর্বের পদে কাজে যোগদান করে অদ্যাবধি কর্মরত আছেন। এছাড়াও তিনি স্বপ্ন গ্রাফিক্স এন্ড নেটওয়ার্ক নামে একটি মাল্টিমিডিয়া এবং প্রিন্টিং প্রেস প্রতিষ্ঠানের স্বত্তাধীকারী সেই সাথে স্বপ্ন ইশকুল নামক একটি কম্পিউটার ট্রেণিং ইনস্টিটিউট এর মালিকানায় আছেন যেখানে তিনি নিজেই ক্লাস পরিচালনা করেন। লেখা-লেখি ও সাহিত্য কর্ম ছাত্র অবস্থায় তিনি লেখা-লেখি ও সাহিত্য কর্মের সাথে জড়িত আছেন। ২০১১ সালে রাইটার্স এসোসিয়েশন এর ম্যাগাজিনে তার প্রথম লেখা বন্ধু চিরন্তন প্রকাশিত হয়। এর পর তিনি বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় গল্প, কবিতা ও প্রবন্ধ রচনা করেছেন।

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button
Close

অ্যাডস্ ব্লকার পাওয়া গেছে!

দয়া করে আমাদের সাপোর্ট করার জন্য আপনার এডস্ ব্লকার ডিজেবল করে পেইজটি রিলোড করুন! ধন্যবাদ